স্কুলটিলা এলাকা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত দেহ, খুনের অভিযোগ স্ত্রীর
বাড়ি থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে মৃতদেহ উদ্ধারে এলাকায় চাঞ্চল্য
দ্যা ফ্যাক্ট অফ ত্রিপুরা:-স্কুলটিলা এলাকা থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় সোমবার। পূর্ব চাম্পামুরা এলাকার দেবজিৎ দেবনাথের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই খুনের অভিযোগ তুলতে শুরু করেছেন পরিবারের লোকেরা। যদিও ময়নাতন্তের পর চূড়ান্ত বক্তব্য পেশ করতে চাইছেন পুলিশ।
স্কুলটিলার সংলগ্ন গলফ মাঠ এলাকাটি একটি নির্জোর স্থান হিসেবে পরিচিত। প্রাতঃভ্রমণ এবং সান্ধ্যাকালীন ভ্রমণেই এই এলাকাতে বেশি যাতায়াত করেন স্থানীয়রা। সোমবার এই এলাকার জঙ্গলে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পেয়ে দৌড়ঝাপ শুরু হয় স্থানীয়দের মধ্যে। ঘটনা স্হলে আসে এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ। মৃতদেহের পাশে থাকা তাঁর বাইক থেকে উদ্ধার করা হয় একটি হাতে লেখা কাগজ। যাতে লেখা ছিল তাঁর বাড়ির ফোন নাম্বার এবং ঠিকানা। সেই মোতাবেক পুলিশ নিজের বাড়িতে খবর দিলে ছুটে আসে বাড়ির লোকেরা। সনাক্ত করা হয় মৃতদেহ। মৃতের শ্যালক মানিক দেবনাথ জানান রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন দেবজিত। তারপর আর বাড়িতে ফিরেনি। তবে মাঝেমধ্যে মানসিক অস্বস্তি বোধ করলে জগন্নাথ বাড়িতে থাকতো সে। তবে কি বিষয়ে তার এই মানসিক অস্বস্তি বা অবসাদ ছিল সে সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেননি মানিক দেবনাথ। অন্যদিকে মৃতের স্ত্রী অভিযোগ করেন উনার স্বামীকে খুন করা হয়েছে। আগরতলা গান্ধী ঘাট স্হিত তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরে কর্মরত দেবজিতের দুজন সহকর্মী রবিবার উনাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে জানান দেবজিতের স্ত্রী। তবে কি কারণে উনারা হঠাৎ তাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি সম্পর্কেও সন্দেহ প্রকাশ করছেন মৃতের স্ত্রী। সবমিলিয়ে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। :-স্কুলটিলা এলাকা থেকে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় সোমবার। পূর্ব চাম্পামুরা এলাকার দেবজিৎ দেবনাথের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই খুনের অভিযোগ তুলতে শুরু করেছেন পরিবারের লোকেরা। যদিও ময়নাতন্তের পর চূড়ান্ত বক্তব্য পেশ করতে চাইছেন পুলিশ।
স্কুলটিলার সংলগ্ন গলফ মাঠ এলাকাটি একটি নির্জোর স্থান হিসেবে পরিচিত। প্রাতঃভ্রমণ এবং সান্ধ্যাকালীন ভ্রমণেই এই এলাকাতে বেশি যাতায়াত করেন স্থানীয়রা। সোমবার এই এলাকার জঙ্গলে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পেয়ে দৌড়ঝাপ শুরু হয় স্থানীয়দের মধ্যে। ঘটনা স্হলে আসে এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ। মৃতদেহের পাশে থাকা তাঁর বাইক থেকে উদ্ধার করা হয় একটি হাতে লেখা কাগজ। যাতে লেখা ছিল তাঁর বাড়ির ফোন নাম্বার এবং ঠিকানা। সেই মোতাবেক পুলিশ নিজের বাড়িতে খবর দিলে ছুটে আসে বাড়ির লোকেরা। সনাক্ত করা হয় মৃতদেহ। মৃতের শ্যালক মানিক দেবনাথ জানান রবিবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন দেবজিত। তারপর আর বাড়িতে ফিরেনি। তবে মাঝেমধ্যে মানসিক অস্বস্তি বোধ করলে জগন্নাথ বাড়িতে থাকতো সে। তবে কি বিষয়ে তার এই মানসিক অস্বস্তি বা অবসাদ ছিল সে সম্পর্কে কিছুই বলতে পারেননি মানিক দেবনাথ। অন্যদিকে মৃতের স্ত্রী অভিযোগ করেন উনার স্বামীকে খুন করা হয়েছে। আগরতলা গান্ধী ঘাট স্হিত তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরে কর্মরত দেবজিতের দুজন সহকর্মী রবিবার উনাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে জানান দেবজিতের স্ত্রী। তবে কি কারণে উনারা হঠাৎ তাদের বাড়িতে গিয়েছিলেন সে বিষয়টি সম্পর্কেও সন্দেহ প্রকাশ করছেন মৃতের স্ত্রী। সবমিলিয়ে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
What's Your Reaction?