পথ চলা শুরু লেফুঙ্গা কৃষি মহকুমার,১ ইঞ্চি কৃষি জমিও খালি না রাখার আহ্বান মন্ত্রীর
লেফুঙ্গার কৃষকদের হাতের কাছে পরিসেবা পৌঁছে দিল লেফুঙ্গা কৃষি মহকুমার
দ্যা ফ্যাক্ট অফ ত্রিপুরা:-১ ইঞ্চিও কৃষিজমি খালি ফেলে রাখা যাবে না। যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সরকার করবে। দপ্তরের কর্মীরা সরাসরি কৃষকদের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতে তৎপর। প্রয়োজন উদ্যোগ নেওয়ার। বুধবার লেফুঙ্গা কৃষি মহকুমার উদ্বোধকের ভাষণে বললেন কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী রতন লাল নাথ।
মোহনপুর আরডি ব্লক পৃথক করে বাম আমলেই গঠন করা হয়েছিল লেফুঙ্গা ব্লক। দীর্ঘ বছর অতিবাহিত হলেও ব্লক এলাকায় পৃথক কৃষি মহকুমা ছিলনা। যার ফলে এই ব্লক এলাকার মানুষদের কৃষি সম্পর্কিত পরিষেবা গ্রহণের জন্য ছুটতে হতো মোহনপুরে। বর্তমানে লেফুঙ্গা বাজার এলাকায় এই দপ্তর স্থাপন হওয়ায় এখন থেকে বাড়ির কাছেই পরিষেবা নিতে পারবে এলাকার কৃষকরা। এদিন ফিতা কেটে এবং ফলক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে কৃষি মহকুমা উদ্বোধন করলেন মন্ত্রি রতন লাল নাথ। এদিন মন্ত্রী বলেন ২০১৮ সালে সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে প্রতিবছর দুই মরশুমে ধান ক্রয় করছে সরকার। এই বছরও তার অতিক্রম হবে না। মন্ত্রী জানান অন্যান্য বছরের চাইতে এই বছর ধানের মূল্য বৃদ্ধি করেছে সরকার। প্রতি কিলো ২১.৮৩ টাকা দরে সরকার ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যদিকে কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পে যে সমস্ত কৃষকরা সুবিধা পাচ্ছেন ওনাদের পাশাপাশি নতুন অন্যান্য কৃষকদের কেউ এই সুবিধার আওতায় আসার জন্য পরামর্শ দিলেন মন্ত্রী। কৃষি মহকুমার এগ্রি সুপারেনটেন্ডকে পরামর্শ দিলেন নিয়মিত এলাকা পরিদর্শন করার জন্য। যাতে করে এলাকার মানুষকে সঠিক পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়। এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কৃষি দপ্তরের অধিকর্তা শরদিন্দু দাস, উদ্যান ও মৃত্তিকা ভূমি সংরক্ষণ দপ্তরের অধিকর্তা ফনিভূষণ জমাতিয়া মোহনপুর মহকুমা শাসক সুভাষ দত্ত এবং অন্যান্যরা।:-১ ইঞ্চিও কৃষিজমি খালি ফেলে রাখা যাবে না। যত ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সরকার করবে। দপ্তরের কর্মীরা সরাসরি কৃষকদের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতে তৎপর। প্রয়োজন উদ্যোগ নেওয়ার। বুধবার লেফুঙ্গা কৃষি মহকুমার উদ্বোধকের ভাষণে বললেন কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী রতন লাল নাথ।
What's Your Reaction?