জমিতে আদামার 'ট্রাসিড' (Trassid) কীটনাশক প্রয়োগে ক্ষতির মুখে কৃষক
জমিতে কীট নিয়ন্ত্রণ করতে কীটনাশক প্রয়োগ করে নষ্ট হলো ফসলের গাছ। চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে কৃষক। ঘটনা বামুটিয়া কৃষি মহকুমার অন্তর্গত তেবাড়িয়া গ্রামে। আদামা কোম্পানির ট্রাসিট নামক কীটনাশক শসা গাছে ব্যবহার করার পর শুরু হয়েছে পচন।

দ্যা ফ্যাক্ট :- জমিতে কীটের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণ করতে কীটনাশক প্রয়োগ করে মাথায় হাত কৃষকের। আদামা কোম্পানির ট্রাসিড নামক কীটনাশক শসা গাছে প্রয়োগের শুরু হয়েছে পচন। ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে কৃষক। ঘটনা বামুটিয়ার তেবারিয়া গ্রামে।
বামুটিয়ার তেবাড়িয়া গ্রামের কৃষ্ণ বিশ্বাস কৃষিকাজ করে তার সংসার প্রতিপালন করেন। তার বাড়ির পাশে শসা চাষ করার উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। নিজের পালিত ছাগল বিক্রি করে এই চাষ করছেন তিনি। সম্প্রতি শসা গাছে রোগ পোকার আক্রমণ দেখা দিলে বাজার থেকে আদামা কোম্পানির ট্রাসিড নামক কীটনাশক প্রয়োগ করেছেন তিনি। কিন্তু সমস্যার সমাধানের পরিবর্তে শুরু হয়েছে নতুন সমস্যা। যে গাছগুলোতে এই কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে সেগুলোতে শুরু হয়েছে পচন। কি কারনে এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে বোধগম্য হচ্ছে না কৃষকের । তিনি জানান এই কোম্পানির আধিকারিকদের এসে এই বিষয়ের সমাধান দেওয়ার অনুরোধ করলে উনারা এক সপ্তাহ পর আসবেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তু এর মধ্যেই উনার জমির ফসলের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত এই শশা চাষ করার জন্য প্রায় ৩০ হাজা টাকা খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষক কৃষ্ণ বিশ্বাস। এই বিষয়ে কৃষি দপ্তর উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কৃষ্ণ বিশ্বাস।
What's Your Reaction?






