অবৈধ মদ সমেত নেশা বিরোধী অভিযানে জগন্নাথ পুলিশ,উৎসবকে ঘিরে ২৮ লক্ষ টাকার মদ মজুদ কালীবাজারে
বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ি এলাকাতে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা উৎসবের দিনগুলোতে, মজুদ ব্যাপক সংখ্যক নেশা সামগ্রী।
দ্যা ফ্যাক্ট অফ ত্রিপুরা:-রাত পোহালে দুর্গোৎসব। নেশায় লাগাম টেনে শান্তিপূর্ণভাবে রাজ্যের এই বৃহৎ উৎসব সম্পন্ন করা সরকারের উদ্দেশ্যে জল ঢালতে চলেছে বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ি। শুধুমাত্র কালীবাজারে দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ২৮ লক্ষ টাকার অবৈধ বিলেতি মদ মজুদ করা হয়েছে। পক্ষান্তরে আদর্শ দর্শকের ভূমিকা পালন করছে বাবুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ি।
বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির অন্তর্গত কালীবাজার, বামুটিয়া বাজার, তালতলা বাজার সমেত বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিন অবৈধ নেশা সামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে মদ। দেশি এবং বিলেতি মদ প্রতিদিন এই এলাকাতে ন্যূনতম ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পক্ষে এক বোতল মদ উদ্ধার করাও সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে ড্রাগস বিক্রির রমরমা এলাকার গোটা যুবসমাজকে ধ্বংসের মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে। কিন্তু এতেও হেলদোল নেই বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ কর্তাদের। কালীবাজার সমেত গোটা বামুটিয়া এলাকাতে দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে যে পরিমাণ অবৈধ মদ মজুদ করা হয়েছে তার ফলে পুজোর দিনগুলোতে এলাকায় ব্যাপক আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। স্থানীয়রা প্রশ্ন তুলেন পুলিশ এই ব্যাপক সংখ্যক অবৈধ মদ উদ্ধারের ক্ষেত্রে কেন তৎপর হচ্ছে না?এই অবস্থায় বামুটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির তরফে নেশা বিরোধী অভিযান নিয়ে যে খামখেয়ালি দেখা যাচ্ছে তাতে করে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে স্থানীয়দের দাবি এই এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে অতিসত্বর নেশা বিরোধী অভিযান শুরু কর পুলিশ
।
What's Your Reaction?