আগরতলা বামুটিয়া সড়কে অটো চালকদের দুই গোষ্ঠীর সংঘাত, আলোচনাক্রমে হয় সমাধান
আগরতলা বামুটিয়া সড়কে বিগত দুইদিন যাবত CNG চালিত অটো এবং ব্যাটারি চালিত অটো চালকদের মধ্যে সংঘাত চলছে। সংঘাতকে কেন্দ্র করে দুইদিন যাবত এই সড়কে অটো চলাচল প্রভাবিত হয়েছে। সোমবার বিএমএস নেতৃত্ব এবং বামুটিঢ়ার মন্ডল সভাপতি শিবেন্দ্র দাসের উপস্থিতিতে হয় আলোচনা সভা। আপাতত দুপক্ষই বিষয়টি মিট পাঠ করে নেওয়ার পথে উদ্যোগী হয়েছেন। পুনরায় অটো চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ডল সভাপতি শিবেন্দ্র দাস।

দ্যা ফ্যাক্ট :- আগরতলা বামুটিয়া সড়কে ব্যাটারি চালিত অটো এবং সিএনজি চালিত অটোর মধ্যে বিগত দুদিন যাবত চলছে সংখ্যা। এই সংঘাতে যাত্রী পরিষেবা প্রভাবিত। সোমবার দু পক্ষের আলোচনায় আপাতত সমস্যা সমাধান হয়েছে। সোমবার দুপুরে পর থেকে শুরু হয়েছে পুনরায় এই সড়কে অটো চলাচল।
আগরতলায় বামুটিয়া সড়কে বেশ কয়েক বছর যাবত সিএনজি চালিত অটো যাতায়াত করছে।প্রতিদিন দিচ্ছে যাত্রী পরিষেবা। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ব্যাটারি চালিত অটো চলাচল। অভিযোগ সিএনজি চালিত অটোর কালীবাজার থেকে শালবাগান পর্যন্ত পারমিট রয়েছে। অথচ এই অটোগুলো বামুটিয়া থেকে লেকচৌমুনি পর্যন্ত যাত্রী পরিষেবা দিচ্ছে। পরিবহন দপ্তরের নিয়মকে তোয়াক্কা না করে এই ধরনের অটো বাণিজ্যের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই বহু বার জীপ, মেজিক সহ অন্যান্য যানবাহন চালকরা প্রতিবাদে সরব হয়েছে। অন্যদিকে ব্যাটারি চালিত অটো নিয়মিত এই সড়কে বিভিন্ন জায়গা থেকে যাত্রী পরিষেবা দিয়ে আসছে। জানা গেছে ব্যাটারি চালিত অটোর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট রুটের কোন সীমাবদ্ধতা নেই। এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করেই দুই পক্ষের মধ্যে সূচনা মূল ঝামেলার। কিছুদিন বাদে বাদে দু পক্ষের মধ্যে চলছে ঝামেলা। রবিবার দু পক্ষের ঝামেলাকে কেন্দ্র করে অটো চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। অবশেষে সোমবার দুপক্ষকে নিয়েই আলোচনায় বসেন বামুটিয়ার মন্ডল সভাপতি শিবেন্দ্র দাস সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতার ফলে পুনরায় শুরু হয়েছে এই সড়কে অটো চলাচল। তবে এলাকার যাত্রী এবং অন্যান্য সাধারণ মানুষের দাবি এই সমস্যাটির স্থায়ী সমাধান করুক প্রশাসন।
What's Your Reaction?






